Skip to main content

আর্মিতে মেয়েদের কু-মা-রী-ত্ব টেস্ট কিভাবে করানো হয়, (ভিডিও সহ)



 বর্তমান যুগে মেয়েরা ছেলেদের থেকে কোন দিক দিয়েই পিছিয়ে নেই। বর্তমান যুগে ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েদেরও আর্মিতে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। আর এই আর্মি পুলিশসহ সব বাহিনীতেই যোগদানের পূর্বে সকলকেই বিভিন্ন ধরনের ট্রেনিং সম্পন্ন করতে হয় তা ছেলে হোক কিংবা মেয়ে হোক। রুলস আসলে সবার জন্যই সমান।


আর্মিতে নিয়োগ দেওয়ার পূর্বে এমনকি ট্রেনিং শুরুর আভেই ছেলে মেয়ে উভয়েরই মেডিকেল টেস্ট করানো হয়। যদি কারো শরীরে কোন রোগ বা সমস্যা থাকে। তাহলে তাকে আর আর্মিতে নেয়া হয়না। এগুলো কম বেশী সকলেরই জানা থাকলেও অনেকেই হয়তো জানেন না যে , আর্মিতে নিয়োগের সময় মেয়েদের ভার্জিনিটি বা সতীত্ব টেস্ট ও করতে হয় ।

এখন প্রশ্ন হলো , আর্মিতে মেয়েদের ভার্জিনিটি বা কুমারীত্ব টেস্ট কিভাবে করানো হয় ।



আর মেয়েরা যদি ভার্জিন না হয় তাহলে তাকে আর্মিতে নেয়া হয় কিনা। আর এই মেয়েদের ভার্জিনিটি টেস্ট কেনইবা করা হয়। এই টেস্ট করাটা কতটুকু যুক্তি সঙ্গত? এই সবগুলো প্রশ্নের উত্তর জানাবো আজ


আর্মিতে যোগ দেওয়ার জন্য মেয়েদেরকে অনেক কঠিন কঠিন সব প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। নারী বলে সে ক্ষেত্রে কোন ছাড় নেই। শারীরিক বা মানসিক সব ধরনের কঠিন চাপের মধ্য দিয়ে যেতে হয় নারী পুরুষ সবাইকেই। আর্মিতে নিয়োগ পাওয়ার পূর্বে মেয়েদের ভার্জিনিটি টেস্ট করতে হয়। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে এই বিষয়ে আমরা ভিডিওর শেষের দিকে আলোচনা করব। তবে চলুন তার আগে আমরা দেখে নেই আর্মিতে মেয়েদের মেডিকেল টেস্টে যে সমস্ত ধাপগুলো সম্পন্ন করতে হয়।


মেয়েদের মেডিকেল টেস্টের প্রথম ধাপ হলো তাদের বয়সের উর্ধ্বসীমা হতে হবে 21 বছর। তার পরে তাদের হাইট চেক করা হয়। আর্মিতে নিয়োগ পেতে হলে মেয়েদের উচ্চতা হতে হবে কমপক্ষে 5 ফুট 1 ইঞ্চি। নেক্সট স্টেপ এ ওয়েট চেক করা হয়। 5 ফুট 1 ইঞ্চি হাইট অনুসারে মেয়েদের ওজন হতে হয় 40 থেকে 41 কেজি। তবে মনে রাখতে হবে ওভারওয়েট মেয়েদের কিন্তু আর্মিতে নিয়োগ দেয়া হয় না ।


এরপর মেয়েদের ব্লাড প্রেসার এবং হার্টবিট চেক করা হয়। সেখানে পরীক্ষা করে দেখা হয় প্রার্থীর হার্টবিট স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি আছে কিনা । মেয়েদের শরীরের যেকোনো ছোট ছোট সমস্যা তাদের সৈনিক হওয়ার পথে বাধা হতে পারে। এরপর মেয়েদের চেস্ট মেপে দেখা হয়। যদি চেস্ট নরমালি ২৮ ইঞ্চি হয়ে থাকে তাহলে এটা ফুলিয়ে 30 ইঞ্চি করে দেখাতে হয় ।


এরপর মেয়েদের পা খুব ভালোভাবে চেক করা হয়। বিশেষ করে হাঁটু সোজা করে দাঁড়ানোর পর দুই হাটু যদি ক্লোজ হয়ে যায় তাহলে সাধারনত মেয়েদের রিজেক্ট করে দেওয়া হয়ে থাকে । এরপর দেখা হয় মেয়েদের পায়ের পাতা সমান ও পায়ের পাতা মাটির সাথে মিশে যায় কিনা । এরপর মেয়েদের ব্লাড টেস্ট করা হয়। যদি রক্তে কোন সমস্যা থাকে বা শরীরে কোন রোগ থাকে তাহলে তাকে আমিতো নেওয়া হয় না । আর এই টেস্টের মাধ্যমে এটাও জানা যায় যে প্রার্থী কোন মাদক সেবন করে কিনা ।

এরপরের স্টেপ এ মেয়েদের ইউরিন টেস্ট করা হয়। আর এটা করার কারণ হলো মেয়েদের মূত্রনালীতে কোনো ইনফেকশন আছে কিনা তা জানার জন্য। এরপর মেয়েদের ফুল বডি এক্সরে করা হয়। যদি শরীরের কোনো হাড়ভাঙ্গা থাকে তাহলে সে বাদ পরে যাবে। এরপর আল্ট্রাসনোগ্রাম করা হয় । যেখানে দেখা হয় শরীরের টিস্যু বা অর্গান গুলো ঠিকঠাক আছে কিনা। এরপর মেয়েদের শ্রবণ শক্তি পরীক্ষা করা হয়। মেয়েদের শরীরে কিন্তু কোন ট্যাটু মার্ক থাকা যাবে না ।


এরপর মেয়েদের নাক পরীক্ষা করে দেখা হয় নাকের সব কিছু ঠিক আছে কিনা এবং নাকে কোন সার্জারি করা আছে কিনা । নাকে সার্জারি করা থাকলে তাকে আর আর্মিতে নেওয়া হয় না। শ্রবণশক্তির সাথে সাথে মেয়েদের দৃষ্টিশক্তিও পরীক্ষা করা হয়ে থাকে। এর জন্য চোখের সামনে একটি পেন্সিল রেখে চোখের মুভমেন্ট চেক করা হয় আর ২০ ফুট দূরে রাখা সংখ্যাকে সনাক্ত করতে বলা হয়। কেউ যদি চশমা ব্যবহার করে থাকে আর তার চশমার পাওয়ার যদি মাইনাস ২.৫ এর নীচে হয় তাহলেও তাকে আর্মিতে নেওয়া হয় । তবে কেউ কালার ব্লাইন্ড হলে তাকে নেয়া হয় না।


এরপর জীব্বা হাত হাতের আঙ্গুল সবকিছুই পরীক্ষা করা হয়। এমনকি কারো হাতের তালুর যদি অতিরিক্ত ঘামতে থাকে তাহলেও তাকে অনেক সময় আনফিট বলে গণ্য করা হয়। এরপর দাঁত পরীক্ষা করা হয়। যদি কারো দাঁত ভাঙ্গা বা রিপ্লেস করা থাকে তাহলে সে আনফিট হয়ে যাবে।


এরপর দেখা হয় কারো হার্নিয়া বা পাইলসের মত কোন রোগ আছে কিনা। এরপর যে স্টেপ গুলি পরীক্ষা করা হয় সেগুলি আরো গুরুত্বপূর্ণ ।দেখা হয় কারো শারীরিক বা মানসিক সমস্যা রয়েছে কিনা । উপরের টেস্টগুলো কিন্তু ছেলে মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রেই করা হয় । মেয়েদের ক্ষেত্রে আরো দেখা হয় 16 বছরের আগে কারো পিরিয়ড হয়েছে কিনা। এছাড়াও দেখা হয় পিরিয়ড সাইকেল ঠিক আছে কিনা। এমনকি মেয়েদের পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে কোন যন্ত্রণা বা ওভার ফ্লো হয় কিনা । এছাড়াও টেস্টে মেয়েদের মূত্রাশয় ও ডিম্বাশয় এর আকার স্বাভাবিক হতে হয়। উপরের সবগুলো পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে গেলে এরপর মেয়েদের ভার্জিনিটি টেস্ট করা হয়। এটাও তাদের রুলসের মধ্যে একটি।


যদি কোন মেয়ে কোন ছেলের সাথে একাধিকবার যৌ-ন সম্পর্কে লিপ্ত হয় । তাহলে সে মেডিকেল টেস্টে ধরা পড়ে যাবে। এবং সাথে সাথে তাকে বাদ দিয়ে দেওয়া হয় । তবে মেয়েটি যদি এক থেকে দু’বার যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে। তাহলে তার বাদ পড়ার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে। একটু সহজ করে বললে বিষয়টি দাঁড়ায় যে সকল মেয়েরা যৌন-আসক্ত সে সকল মেয়েদের সাধারণত আর্মিতে নিয়োগ দেওয়া হয় না। তবে এখানে মূলত ভার্জিনিটি পরীক্ষা করা হয় মেয়েরা মেরিড কিনা সেটা জানার জন্য।

বিশেষ করে ইন্দোনেশিয়ান সেনাবাহিনীতে নারীদের নিয়োগ পেতে হলে অবশ্যই তাকে কুমারীত্ব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়। ইন্দোনেশিয়ান সেনাবাহিনীতে ১৯৫০ সাল থেকে মেয়েদের এই ভার্জিনিটি পরীক্ষা করা হয় আর সেটা করা হয় কুখ্যাত two-finger টেস্টের মাধ্যমে। সেখানে কোন মেয়ে ভার্জিন না হলে তাকে সেনাবাহিনীতে নিয়োগ দেওয়া হয় না। ইন্দোনেশিয়ান সেনাবাহিনীতে যত নারী সদস্য আছে। তারা সকলেই এই কুমারীত্ব বা ভার্জিনিটি টেস্ট করেই নিয়োগ পেয়েছেন।


তবে বাংলাদেশে এই ধরনের কোন পরীক্ষা করা হয় কিনা তা নিয়ে কেউ কখনই অভিযোগ করেনি। ধারণা করা হয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে সতীত্ব পরীক্ষা করার মত কোন লজ্জাজনক পরীক্ষা মেয়েদেরকে দিতে হয় না।

Popular posts from this blog

হঠাৎ শা’রীরিক মি’লন বন্ধ করলে মেয়েদের যা হয়, সকল ছেলেদের জানা উচিৎ

  হঠাৎ শা’রীরিক মি’লন বন্ধ করলে মে’য়েদের যা হয়, সক’ল ছেলেদের জা’না উ’চি’ৎ স্বা’মী-বিয়োগ, বিবাহ-বি’চ্ছেদ, বা অন্য শহরে চাকরি, এধরনের নানাবিধ কারণে মি`লন’তা হা’রিয়ে যেতে পারে না’রীর থেকে। এতে অনেক স’ময় ক্ষ’তিগ্র’স্থ হয় না’রী শ’রীর। মা’নসিক দিক থেকে সুখ ও শান্তি চ’লে যায়। অনেক দেখা দেয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে ভা’লোও হয়। ভা’লো-ম’ন্দ মি’লিয়ে স’হবা’স বন্ধ হওয়ার কারণে কী কী আসে জেনে নিন আ’গের চেয়ে অনেক বেশি উ’তলা করে তোলে: আম’র’া স’বাই জানি, মি’লন হ’তাশা, হাঁ’হুতাশ মেটাতে সাহায্য করে। কিন্তু কোনও অ’জ্ঞাত কারণে যদি না’রীর জীবনে স’হবা’সের চ্যা’প্টার বন্ধ হয়ে যায়, তবে মা’নসিক তৈরি ‘হতে পারে। ক’থায় ক’থায় মন খারাপ, কিছু ভা’লো না লা’গা, কারণে অকারণে অ’তিরিক্ত রা’গ জ’ন্মাতে শুরু ‘হতে পারে। মা’নুষের স’ঙ্গে দু’র্ব্য’বহার করতেও শুরু করে দিতে পারেন সেই না’রী। স্ক’টিশ গবেষকদের প’রীক্ষায় জা’না যায়, স’হবাস বন্ধ হয়ে গেছে এমন ম’হিলাদের নাকি লো’কের স’ঙ্গে ক’থা বলতেও অ’সুবিধে হয়। এর কারণ, স’হবা’স করার স’ময় থেকে যে ফি’ল গু’’ড কে’মিক্যাল এ’ন্ডোর্ফিন ও অ’ক্সিটোসিন নিঃ’সরিত হয়, তা বন্ধ হয়ে যাওয়া। ই’উরিনারি ট্র্যা’ক...

১ বছর আগে থেকেই শরীর বলে দেয় ক্যা'ন্সা'র আসছে, জেনে নিন

 নিজস্ব প্রতিবেদন: বুক জ্বালা বা হেয়ার্টবার্নকে আমরা প্রায়ই সাধারণ হজমের সমস্যা মনে করি। তবে চিকিৎসকরা সতর্ক করছেন—এই উপসর্গকে অবহেলা করা বিপজ্জনক হতে পারে। কারণ, দীর্ঘদিন ধরে চলা বুক জ্বালা হতে পারে একটি মারাত্মক ও দুর্লভ ক্যানসারের পূর্বাভাস, যার নাম ইসোফ্যাজিয়াল ক্যানসার। এই ক্যানসার শরীরে বাসা বাঁধার এক বছর আগেই কিছু পূর্ব লক্ষণ দেখা দিতে পারে, যা শরীরের আচরণ বা পরিবর্তনের মাধ্যমে প্রকাশ পায়। কিন্তু আমরা অনেকেই এসব সংকেতকে গুরুত্ব দিই না। যে লক্ষণগুলো আগেভাগেই দেখা দেয়: * শরীরের যেকোনো জায়গায় চাকা বা গাঁট অনুভব হওয়া * অস্বাভাবিক রক্তপাত * দীর্ঘস্থায়ী কাশি বা গলা ভাঙা * ওজন হঠাৎ কমে যাওয়া * অতিরিক্ত ক্লান্তি * ত্বকে অস্বাভাবিক পরিবর্তন * হজমে সমস্যা বা বুক জ্বালা উপরের লক্ষণগুলোর কোনোটি যদি দীর্ঘ সময় থাকে, তাহলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ইসোফ্যাজিয়াল ক্যানসার কী? এটি খাদ্যনালীর দেয়ালের কোষে তৈরি হওয়া এক ধরনের ক্যানসার। এটি বিশ্বজুড়ে দশম সর্বাধিক দেখা ক্যানসার হলেও এর প্রাথমিক লক্ষণ অনেক সময় অস্পষ্ট থাকে, ফলে রোগ ধরা পড়ে দেরিতে এবং চিকিৎসাও জটিল হয়ে ওঠে। এই ক্যানস...

ব্রেকিং নিউজ : ক্রিকেট বিশ্বের শোকের ছায়া, জনপ্রিয় ক্রিকেটারের মৃ/ত্যু

 অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম শ্রেষ্ঠ অবদান রাখা সাবেক অধিনায়ক ও প্রথম পূর্ণকালীন প্রধান কোচ বব সিম্পসন আর নেই। সিডনিতে ৮৯ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া নিশ্চিত করেছে এই কিংবদন্তির মৃত্যুর খবর। সিম্পসন শুধুমাত্র অসাধারণ একজন ব্যাটারই ছিলেন না, বরং ছিলেন দলগঠনের অন্যতম কারিগর। ১৯৫৭ থেকে ১৯৭৮ সালের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ৬২টি টেস্ট খেলেছেন, যেখানে ৪৬.৮১ গড়ে রান করেছেন এবং ৭১টি উইকেট নিয়েছেন লেগস্পিনে। সেই সময়ের সেরা স্লিপ ফিল্ডারদের একজন হিসেবেও খ্যাতি ছিল তার। মাত্র ১৬ বছর বয়সে নিউ সাউথ ওয়েলসের হয়ে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে অভিষেক; ক্যারিয়ারে ২১ হাজারের বেশি রান ও ৩৪৯ উইকেট ছিল তার। ১৯৬৮ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে প্রথমবার অবসর নিলেও ১৯৭৭ সালে ওয়ার্ল্ড সিরিজ ক্রিকেটের সংকটে দেশকে সামাল দিতে আবারও অধিনায়ক হিসেবে ফেরেন সিম্পসন। ৪১ বছর বয়সে ভারতের বিপক্ষে ঘরের মাঠে এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে বিদেশের মাটিতে দশটি টেস্টে দলকে নেতৃত্ব দেন। বিশেষ করে অধিনায়ক হিসেবে তার রেকর্ড ছিল দুর্দান্ত— টেস্টে করা ১০টি সেঞ্চুরির সবগুলোই এসেছে অধিনায়কত্ব হাতে থাকার স...

পু’রুষত্ব ন’ষ্ট হতে পারে ৮টি অ’ভ্যাসে, ২ নাম্বারটা খাবেন না

  সুস্থ থাকার জন্য চাই স্বা’স্থ্যকর জীবনপদ্ধতি। লি’ঙ্গ সুস্থ রাখতেও তাই ত্যাগ করতে হবে বদভ্যাস। সঠিক না জেনে, উড়ো কথায় কান দিয়ে অনেকেই মনে করেন, ‘আমার হয়ত স’মস্যা আছে’।স’মস্যা কী, আদৌ স’মস্যা আছে কিনা সে বি’ষয়ে চিকিৎসকের স’ঙ্গে কথা বলতেও বিব্রত বোধ করেন। স’মস্যা যদি মনেই হয় তাহলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। তবে বাজে অভ্যাসের কারণেও পুরু’ষের জননেন্দ্রিয়ের কর্মক্ষ’মতার ক্ষ’তি হতে পারে। এসব বদভ্যাস প্রতিনিয়ত করতে থাকলে পৌরষত্বের ধার কমতেই থাকবে। ২. ধূমপান: বিটিশ জার্নাল অফ ইউরোলজি’তে প্রকাশিত ৮ সপ্তাহে ধূমপান ছাড়ার এক গবে’ষণায় বলা হয়, অংশগ্রহণকারীদের ২০ শতাংশ স্বীকার করেছেন যে তারা পু’রুষাঙ্গ দৃঢ় হওয়ার স’মস্যায় ভুগছেন। ধূমপান ছাড়ার পর এদের মধ্যে ৭৫ শতাংশেরই যৌ’নক্ষ’মতা বেড়েছে, পু’রুষাঙ্গ হয়েছে দৃঢ়। ৩.দাঁতের অপরিচ্ছন্নতা: শুনতে আজব মনে হলেও গবে’ষণা মতে, যার পু’রুষাঙ্গ ভালোভাবে দৃঢ় না হওয়ার স’মস্যা আছে, তার মাড়ির স’মস্যা থাকার আ’শঙ্কা সাধারণের তুলনায় সাতগুন বেশি। এর কারণ হল মুখের ব্যাকটেরিয়া সারা শ’রীরে প্রবাহিত হয় এবং তা পু’রুষাঙ্গের ধমনির উপর ক্ষ’তিকর প্রভাব ফে’লে। ৫.অপর্যা’প্ত স’ঙ্গ’ম: স’...

ব্রেকিং নিউজ : জাতির উদ্দেশ্যে সেনাপ্রধানের জরুরী ঘোষণা

 সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, ‘এই দেশ সবার। এ দেশে আমরা শান্তিতে, সুন্দরভাবে সবাই বসবাস করব। এখানে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। (শনিবার) বিকেলে ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে জন্মাষ্টমীর শোভাযাত্রার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।   এ সময় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আদর্শ সব জায়গায় ছড়িয়ে পড়ার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন সেনাপ্রধান। তিনি বলেন, ‘জন্মাষ্টমীতে ভগবান শ্রী কৃষ্ণের যে আদর্শ, সেই আদর্শ এখান থেকে সব জায়গায় ছড়িয়ে পড়ুক। এই আদর্শের ভিত্তিতেই আমরা সুন্দরভাবে এই দেশে একসঙ্গে বসবাস করব।’ জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, ‘সম্প্রীতির বাংলাদেশে শত শত বছর ধরে হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, পাহাড়ি বাঙালি, উপজাতি—সবাই মিলে আমরা অত্যন্ত শান্তিতে সম্প্রীতির সঙ্গে বসবাস করে যাচ্ছি। আজকের এই দিনে আমাদের অঙ্গীকার হবে, সেই সম্প্রীতি, সেই সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ আমরা সব সময় বজায় রাখব।’   সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন আছে। আমরা সবসময় আপনাদের পাশে থাকব। আপনারা নিশ্চিন্তে এই দেশে বসবাস করবেন। আপনাদের যত ধর্মীয় উৎস...

দাসী রেখে স'হবাস: ইসলাম যা বলছে

 নিজস্ব প্রতিবেদক: বিয়ে না করে দাসীর সাথে সহবাস করা যাবে কিনা, এই বিষয়ে ইসলামের বিধান সম্পর্কে শায়খ আহমাদুল্লাহ'র বক্তব্যটি নিচে সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো: ইসলামে দাসী প্রথা বিলুপ্তির আগে, ইসলাম দাসীদেরকে যুদ্ধবন্দী হিসেবে পেয়েছিল। তখন ইসলামী শরিয়ত অনুযায়ী দাসীদের সাথে সহবাস করা বৈধ ছিল, তবে এর কিছু নির্দিষ্ট শর্ত ছিল। যেমন, কোনো পুরুষ একজন দাসীর সাথে তখনই সহবাস করতে পারত, যখন সে ওই দাসীর মালিক হতো। এক্ষেত্রে বিয়ের প্রয়োজন ছিল না। কিন্তু আধুনিক বিশ্বে দাস প্রথা সম্পূর্ণরূপে বিলুপ্ত। জাতিসংঘসহ বিশ্বের প্রায় সব দেশেই এই প্রথাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ইসলামও দাসী প্রথার বিলুপ্তিকে উৎসাহিত করেছে। এখনকার সময়ে দাসী কেনাবেচা বা দাসী হিসেবে কাউকে রাখার কোনো সুযোগ নেই। শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেছেন, বর্তমানে কোনো দাসী নেই। সুতরাং, দাসী রেখে তার সাথে সহবাস করার প্রশ্নই আসে না। যদি কেউ এমনটা করার কথা বলে, তবে সেটা সম্পূর্ণ অবৈধ ও হারাম হবে। এটি ইসলামে ব্যভিচার হিসেবে গণ্য হবে। ইসলামে কোনো নারীর সাথে সহবাস করার একমাত্র বৈধ উপায় হলো বিয়ে। বিয়ে ছাড়া অন্য কোনোভাবে সহবাস করা ইসলামে কঠোরভাবে নিষিদ্...

কোন ভিটামিনের অভাবে অতিরিক্ত ঘুম ধরে, জেনে নিন

 সারারাত ঘুমিয়ে সকালে উঠতেই ক্লান্তি অনুভব হয় অনেকের। সকালের নাস্তা সারতেই চোখে ঘুম যেন জেঁকে বসে। এছাড়া, আড্ডা কিংবা ঘরে অলস সময় পার করলেও ঘুম পায় অনেকের। ঘুম পাওয়া খুবই স্বাভাবিক বিষয়গুলোর মধ্যে পড়ে, তবে কী কারণে মাত্রাতিরিক্ত ঘুম পায় জানেন কি? বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিটামিন ‘বি’, বিশেষ করে বি-১২ হলো সেই অন্যতম প্রধান ভিটামিন যার অভাবে ক্লান্তি বাড়ে ও ঘুম বেশি পেতে থাকে। এছাড়া, রক্তস্বল্পতার কারণে ক্লান্তি পেতে পারে, যা অতিরিক্ত ঘুমের দিকে পরিচালিত করে। লোহিত রক্তকণিকা এবং ডিএনএ উৎপাদনের জন্য ভিটামিন বি১২ অপরিহার্য। এটি স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতার জন্যও অপরিহার্য। যখন আপনার শরীর পর্যাপ্ত ভিটামিন বি১২ পায় না তখন আপনি সারাক্ষণ ক্লান্ত বোধ করতে পারেন। এটি দুর্বলতাও হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শরীর পর্যাপ্ত ভিটামিন বি১২ না পেলে আপনি সারাক্ষণ ক্লান্ত বোধ করতে পারেন। এমনকি ঘুম ঘুম বোধ হতে পারে। তাই সতর্ক হোন। মনে রাখবেন আমাদের শরীরে এই ভিটামিন তৈরি হয় না। খাদ্য থেকে এটি আহরণ করতে হয় শরীরকে। ভিটামিন বি১২ এর খাদ্য উত্স হলো মাছ, মাংস, ডিম, স্যামন।