Skip to main content

রাতে মাঝে মাঝে পায়ে টান ধরে? কোন বড় রোগের পূর্বাভাস জানেন?


 অনেকেই অভিযোগ করেন রাতে শুতে গেলে হঠাৎ পায়ের শিরা বা মাংসপেশিতে টান ধরে যায়। কখনও কখনও ঘুমের মধ্যেই তীব্র টান ধরে শিরাতে। এই সমস্যাকে সাধারণত নকটার্নাল লেগ ক্র্যাম্পস বলা হয়। হঠাৎ টান ধরা যেমন কষ্টকর, তেমনই মাঝে মাঝে গুরুতর রোগের পূর্বাভাসও হতে পারে।

১। রক্ত সঞ্চালনের সমস্যা – পায়ে রক্ত চলাচল ব্যাহত হলে শিরায় চাপ পড়ে এবং টান ধরতে পারে।


২। ইলেক্ট্রোলাইট ঘাটতি – শরীরে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম বা ম্যাগনেসিয়ামের অভাব হলে স্নায়ু ও পেশি সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। ফলে রাতে ক্র্যাম্প হয়।


৩। ডিহাইড্রেশন – শরীরে পানি কম থাকলে শিরা ও পেশিতে টান ধরা স্বাভাবিক।

৪। বয়সজনিত কারণ – বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পেশি দুর্বল হয়, শিরার স্থিতিস্থাপকতাও কমে যায়, ফলে রাতে বেশি টান ধরে।


৫। অতিরিক্ত দাঁড়িয়ে থাকা বা হাঁটা – সারাদিনের ক্লান্তি রাতে শুতে গেলে পেশিতে টান ধরাতে পারে।


কোন কোন বড় রোগের লক্ষণ হতে পারে?


পায়ে টান ধরা সবসময় সাধারণ কারণ নয়, অনেক সময় এটি গুরুতর রোগের সংকেত হতে পারে।

ডায়াবেটিস – ডায়াবেটিসে স্নায়ু দুর্বল হয় (Neuropathy), ফলে পায়ে ব্যথা, ঝিনঝিনি এবং টান ধরা দেখা দিতে পারে।


ভ্যারিকোজ ভেইনস – শিরা ফুলে গেলে বা মোটা হলে রক্ত জমাট বাঁধতে পারে, এতে পায়ের শিরায় টান ও ব্যথা হয়।


ডিপ ভেইন থ্রম্বোসিস (DVT) – শিরার ভেতরে রক্ত জমাট বাঁধলে হঠাৎ পায়ে টান, ব্যথা ও ফুলে যাওয়া দেখা দিতে পারে। এটি অত্যন্ত বিপজ্জনক অবস্থা।

পেরিফেরাল আর্টারি ডিজিজ (PAD) – ধমনীতে রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হলে হাঁটার সময় ও রাতে শোয়ার সময় টান ধরতে পারে।


স্নায়ুরোগ (Neurological disorder) – কিছু স্নায়বিক রোগ যেমন সায়াটিকা বা নার্ভ কম্প্রেশন থেকেও রাতে টান ধরতে পারে।


কিডনির সমস্যা – কিডনির অসুখে শরীরে ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য নষ্ট হয়, ফলে পায়ে ঘন ঘন ক্র্যাম্প হয়।

Popular posts from this blog

১ বছর আগে থেকেই শরীর বলে দেয় ক্যা'ন্সা'র আসছে, জেনে নিন

 নিজস্ব প্রতিবেদন: বুক জ্বালা বা হেয়ার্টবার্নকে আমরা প্রায়ই সাধারণ হজমের সমস্যা মনে করি। তবে চিকিৎসকরা সতর্ক করছেন—এই উপসর্গকে অবহেলা করা বিপজ্জনক হতে পারে। কারণ, দীর্ঘদিন ধরে চলা বুক জ্বালা হতে পারে একটি মারাত্মক ও দুর্লভ ক্যানসারের পূর্বাভাস, যার নাম ইসোফ্যাজিয়াল ক্যানসার। এই ক্যানসার শরীরে বাসা বাঁধার এক বছর আগেই কিছু পূর্ব লক্ষণ দেখা দিতে পারে, যা শরীরের আচরণ বা পরিবর্তনের মাধ্যমে প্রকাশ পায়। কিন্তু আমরা অনেকেই এসব সংকেতকে গুরুত্ব দিই না। যে লক্ষণগুলো আগেভাগেই দেখা দেয়: * শরীরের যেকোনো জায়গায় চাকা বা গাঁট অনুভব হওয়া * অস্বাভাবিক রক্তপাত * দীর্ঘস্থায়ী কাশি বা গলা ভাঙা * ওজন হঠাৎ কমে যাওয়া * অতিরিক্ত ক্লান্তি * ত্বকে অস্বাভাবিক পরিবর্তন * হজমে সমস্যা বা বুক জ্বালা উপরের লক্ষণগুলোর কোনোটি যদি দীর্ঘ সময় থাকে, তাহলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ইসোফ্যাজিয়াল ক্যানসার কী? এটি খাদ্যনালীর দেয়ালের কোষে তৈরি হওয়া এক ধরনের ক্যানসার। এটি বিশ্বজুড়ে দশম সর্বাধিক দেখা ক্যানসার হলেও এর প্রাথমিক লক্ষণ অনেক সময় অস্পষ্ট থাকে, ফলে রোগ ধরা পড়ে দেরিতে এবং চিকিৎসাও জটিল হয়ে ওঠে। এই ক্যানস...

পু’রুষত্ব ন’ষ্ট হতে পারে ৮টি অ’ভ্যাসে, ২ নাম্বারটা খাবেন না

  সুস্থ থাকার জন্য চাই স্বা’স্থ্যকর জীবনপদ্ধতি। লি’ঙ্গ সুস্থ রাখতেও তাই ত্যাগ করতে হবে বদভ্যাস। সঠিক না জেনে, উড়ো কথায় কান দিয়ে অনেকেই মনে করেন, ‘আমার হয়ত স’মস্যা আছে’।স’মস্যা কী, আদৌ স’মস্যা আছে কিনা সে বি’ষয়ে চিকিৎসকের স’ঙ্গে কথা বলতেও বিব্রত বোধ করেন। স’মস্যা যদি মনেই হয় তাহলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। তবে বাজে অভ্যাসের কারণেও পুরু’ষের জননেন্দ্রিয়ের কর্মক্ষ’মতার ক্ষ’তি হতে পারে। এসব বদভ্যাস প্রতিনিয়ত করতে থাকলে পৌরষত্বের ধার কমতেই থাকবে। ২. ধূমপান: বিটিশ জার্নাল অফ ইউরোলজি’তে প্রকাশিত ৮ সপ্তাহে ধূমপান ছাড়ার এক গবে’ষণায় বলা হয়, অংশগ্রহণকারীদের ২০ শতাংশ স্বীকার করেছেন যে তারা পু’রুষাঙ্গ দৃঢ় হওয়ার স’মস্যায় ভুগছেন। ধূমপান ছাড়ার পর এদের মধ্যে ৭৫ শতাংশেরই যৌ’নক্ষ’মতা বেড়েছে, পু’রুষাঙ্গ হয়েছে দৃঢ়। ৩.দাঁতের অপরিচ্ছন্নতা: শুনতে আজব মনে হলেও গবে’ষণা মতে, যার পু’রুষাঙ্গ ভালোভাবে দৃঢ় না হওয়ার স’মস্যা আছে, তার মাড়ির স’মস্যা থাকার আ’শঙ্কা সাধারণের তুলনায় সাতগুন বেশি। এর কারণ হল মুখের ব্যাকটেরিয়া সারা শ’রীরে প্রবাহিত হয় এবং তা পু’রুষাঙ্গের ধমনির উপর ক্ষ’তিকর প্রভাব ফে’লে। ৫.অপর্যা’প্ত স’ঙ্গ’ম: স’...

ব্রেকিং নিউজ : জাতির উদ্দেশ্যে সেনাপ্রধানের জরুরী ঘোষণা

 সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, ‘এই দেশ সবার। এ দেশে আমরা শান্তিতে, সুন্দরভাবে সবাই বসবাস করব। এখানে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। (শনিবার) বিকেলে ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে জন্মাষ্টমীর শোভাযাত্রার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।   এ সময় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আদর্শ সব জায়গায় ছড়িয়ে পড়ার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন সেনাপ্রধান। তিনি বলেন, ‘জন্মাষ্টমীতে ভগবান শ্রী কৃষ্ণের যে আদর্শ, সেই আদর্শ এখান থেকে সব জায়গায় ছড়িয়ে পড়ুক। এই আদর্শের ভিত্তিতেই আমরা সুন্দরভাবে এই দেশে একসঙ্গে বসবাস করব।’ জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, ‘সম্প্রীতির বাংলাদেশে শত শত বছর ধরে হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, পাহাড়ি বাঙালি, উপজাতি—সবাই মিলে আমরা অত্যন্ত শান্তিতে সম্প্রীতির সঙ্গে বসবাস করে যাচ্ছি। আজকের এই দিনে আমাদের অঙ্গীকার হবে, সেই সম্প্রীতি, সেই সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ আমরা সব সময় বজায় রাখব।’   সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন আছে। আমরা সবসময় আপনাদের পাশে থাকব। আপনারা নিশ্চিন্তে এই দেশে বসবাস করবেন। আপনাদের যত ধর্মীয় উৎস...

হঠাৎ শা’রীরিক মি’লন বন্ধ করলে মেয়েদের যা হয়, সকল ছেলেদের জানা উচিৎ

  হঠাৎ শা’রীরিক মি’লন বন্ধ করলে মে’য়েদের যা হয়, সক’ল ছেলেদের জা’না উ’চি’ৎ স্বা’মী-বিয়োগ, বিবাহ-বি’চ্ছেদ, বা অন্য শহরে চাকরি, এধরনের নানাবিধ কারণে মি`লন’তা হা’রিয়ে যেতে পারে না’রীর থেকে। এতে অনেক স’ময় ক্ষ’তিগ্র’স্থ হয় না’রী শ’রীর। মা’নসিক দিক থেকে সুখ ও শান্তি চ’লে যায়। অনেক দেখা দেয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে ভা’লোও হয়। ভা’লো-ম’ন্দ মি’লিয়ে স’হবা’স বন্ধ হওয়ার কারণে কী কী আসে জেনে নিন আ’গের চেয়ে অনেক বেশি উ’তলা করে তোলে: আম’র’া স’বাই জানি, মি’লন হ’তাশা, হাঁ’হুতাশ মেটাতে সাহায্য করে। কিন্তু কোনও অ’জ্ঞাত কারণে যদি না’রীর জীবনে স’হবা’সের চ্যা’প্টার বন্ধ হয়ে যায়, তবে মা’নসিক তৈরি ‘হতে পারে। ক’থায় ক’থায় মন খারাপ, কিছু ভা’লো না লা’গা, কারণে অকারণে অ’তিরিক্ত রা’গ জ’ন্মাতে শুরু ‘হতে পারে। মা’নুষের স’ঙ্গে দু’র্ব্য’বহার করতেও শুরু করে দিতে পারেন সেই না’রী। স্ক’টিশ গবেষকদের প’রীক্ষায় জা’না যায়, স’হবাস বন্ধ হয়ে গেছে এমন ম’হিলাদের নাকি লো’কের স’ঙ্গে ক’থা বলতেও অ’সুবিধে হয়। এর কারণ, স’হবা’স করার স’ময় থেকে যে ফি’ল গু’’ড কে’মিক্যাল এ’ন্ডোর্ফিন ও অ’ক্সিটোসিন নিঃ’সরিত হয়, তা বন্ধ হয়ে যাওয়া। ই’উরিনারি ট্র্যা’ক...

স্বামী যদি স’হবাসে অ’ক্ষম হয়, তাহলে স্ত্রীর কী করা উচিৎ

  প্রশ্ন– আমা’র স্বামীর সাথে আ’চরণের ক্ষেত্রে স’মস্যায় ভু’গছি। আমি জানি সে আমাকে আহ্বান করলে, মা’নসিকভাবে প্রস্তুত না থাকলেও, তার কক্ষে যাওয়া আমা’র জন্য আবশ্যক। আরও জানি যে মি’থ্যা বলা ন্য’ক্কা’রজ’নক অ’প’রাধ। তবে আমা’র স্বামীকে খুশি করা আমা’র কাছে সবচেয়ে বড় বি’ষয়। এম’তাবস্থায়, আমি প’রিতৃ’’প্ত হয়েছি বলে ভা’ন ধ’রা কী’ জা’য়েয হবে? আসলে আমি এই স’মস্যায় ভু’গছি। আমি মি’থ্যাও বলতে চাই না, আবার সে আমাকে প’রিতৃ’’প্ত করতে পারেনি এ-কথা বলে তাকে বি’ব্রতও করতে চাই না। এভাবে প’রিতৃ’’প্তির ভা’ন ধ’রা থেকে বি’রতও ‘’হতে পারছি না, আবার সে বি’ব্রত বো’ধ করবে ভ’য়ে তাকে খো’লাখু’লি বলতেও পারছি না। আশা করি আপনি আমাকে এ ব্যাপারে দি’কনির্দে’শনা দেবেন। উত্তর- আল্লাহর কাছে দুয়া করি, তিনি আপনার ধৈ’র্য, আপনার রবের নির্দেশ মোতাবেক স্বামীর ইচ্ছা পূরণ ইত্যাদির জন্য তিনি আপনাকে উত্তম জা’যা দা’ন করুন। আপনি যা বললেন তার এ’লাজ হল, স্বামীকে বি’ষয়টি প’রিষ্কারভাবে বলে দেয়া। এভাবে বললে তাকে বি’ব্রত করা হবে না, তাকে দু’র্বল বলে অ’ভি’যু’ক্তও করা হবে না। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এধরনের স’মস্যার মূল কারণ, স’মস্যা যে আছে সে বি’ষয়ে স্ব...

এক রাতে কতবার মিলন করা যায়? বিজ্ঞান ও ইসলাম যা বলে।

 মানুষের যৌন ক্ষমতা ও অভিজ্ঞতা ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হয়। অনেকেই জানতে চান, এক রাতে কতবার মিলন করা যায়? এই প্রশ্নের উত্তর সহজ নয়, কারণ এতে জড়িত থাকে শারীরিক সক্ষমতা, মানসিক অবস্থা, স্বাস্থ্য, সম্পর্কের গুণগত মান এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই ব্লগে আমরা বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি, শারীরিক ও মানসিক প্রভাব, পার্টনারের চাহিদা এবং প্রাসঙ্গিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। কতবার মিলন করা সম্ভব? ১. শারীরিক সক্ষমতা এক রাতে মিলনের সংখ্যা ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হয়। তরুণ বয়সে শরীরে টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ বেশি থাকায় মিলনের ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে বেশি হতে পারে। তবে বারবার মিলনের ফলে ক্লান্তি, পানিশূন্যতা ও শারীরিক অবসাদ দেখা দিতে পারে। ২. পুনরুদ্ধারের সময় প্রত্যেক পুরুষের শরীরের পুনরুদ্ধারের (refractory period) সময় আলাদা। কেউ কেউ ১০-২০ মিনিটের মধ্যেই পুনরায় মিলনে সক্ষম হতে পারেন, আবার কারো জন্য এটি কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত লাগতে পারে। বয়স, ফিটনেস এবং হরমোনের ভারসাম্য এর ওপর প্রভাব ফেলে। ৩. মানসিক অবস্থা ও আবেগ যৌনতার ক্ষেত্রে মানসিক প্রস্তুতি ও আবেগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পারস্পরিক বোঝাপড়...

দাসী রেখে স'হবাস: ইসলাম যা বলছে

 নিজস্ব প্রতিবেদক: বিয়ে না করে দাসীর সাথে সহবাস করা যাবে কিনা, এই বিষয়ে ইসলামের বিধান সম্পর্কে শায়খ আহমাদুল্লাহ'র বক্তব্যটি নিচে সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো: ইসলামে দাসী প্রথা বিলুপ্তির আগে, ইসলাম দাসীদেরকে যুদ্ধবন্দী হিসেবে পেয়েছিল। তখন ইসলামী শরিয়ত অনুযায়ী দাসীদের সাথে সহবাস করা বৈধ ছিল, তবে এর কিছু নির্দিষ্ট শর্ত ছিল। যেমন, কোনো পুরুষ একজন দাসীর সাথে তখনই সহবাস করতে পারত, যখন সে ওই দাসীর মালিক হতো। এক্ষেত্রে বিয়ের প্রয়োজন ছিল না। কিন্তু আধুনিক বিশ্বে দাস প্রথা সম্পূর্ণরূপে বিলুপ্ত। জাতিসংঘসহ বিশ্বের প্রায় সব দেশেই এই প্রথাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ইসলামও দাসী প্রথার বিলুপ্তিকে উৎসাহিত করেছে। এখনকার সময়ে দাসী কেনাবেচা বা দাসী হিসেবে কাউকে রাখার কোনো সুযোগ নেই। শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেছেন, বর্তমানে কোনো দাসী নেই। সুতরাং, দাসী রেখে তার সাথে সহবাস করার প্রশ্নই আসে না। যদি কেউ এমনটা করার কথা বলে, তবে সেটা সম্পূর্ণ অবৈধ ও হারাম হবে। এটি ইসলামে ব্যভিচার হিসেবে গণ্য হবে। ইসলামে কোনো নারীর সাথে সহবাস করার একমাত্র বৈধ উপায় হলো বিয়ে। বিয়ে ছাড়া অন্য কোনোভাবে সহবাস করা ইসলামে কঠোরভাবে নিষিদ্...