জমির মালিকদের ‘ভূমি মালিকানা সনদ (সার্টিফিকেট অব ল্যান্ড ওনারশিপ-সিএলও)’ দেবে সরকার। কিউআরকোড বা ইউনিক নম্বরসংবলিত এই ‘ভূমি স্মার্ট কার্ড’ বা সনদই ভূমির মালিকানা নির্ধারণে চূড়ান্ত দলিল বলে গণ্য হবে। ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) দিতেও ব্যবহার হবে এই কার্ড। কোনো কারণে টানা তিন বছর কেউ খাজনা না দিলে তার জমি বাজেয়াপ্ত ও খাস করা হবে। এ ছাড়া জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে কারও জমি অবৈধভাবে দখল করলে দুই বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা হবে। এসব বিধান রেখে ‘ভূমি মালিকানা ও ব্যবহার আইন, ২০২৩’-এর খসড়া চূড়ান্ত করেছে ভূমি মন্ত্রণালয়। বিষয়টি নিশ্চিত করে ভূমি মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (আইন) মো. খলিলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই আইনের অধীনে সরকার প্রত্যেক জমির মালিককে ‘ভূমির মালিকানা সনদ’ দেবে। ভূমির মালিকানা নির্ধারণে এই সনদ চূড়ান্ত দলিল হিসেবে গণ্য হবে। এই সনদের মাধ্যমে সহজেই ওই জমিসংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য-উপাত্ত যাচাই-বাছাই করা যাবে। ভূমির ক্ষেত্রে এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আইনের খসড়াটি অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিসভায় পাঠানো হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলেছে, অনুমোদ...
মিয়ানমারের জান্তা সরকারের প্রেসিডেন্ট মিন্ট সোয়ে মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার রাজধানী নেপিদোর একটি সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর। মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর তথ্য অফিস থেকে এক বিবৃতির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। খবর এপির। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দীর্ঘদিন অসুস্থ ছিলেন মিন্ট সোয়ে। গত বছরের জুলাই মাসে মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমে জানানো হয়েছিল, স্নায়বিক রোগ ও পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথিতে ভুগছিলেন তিনি। এসব কারণে তিনি স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারছিলেন না, এমনকি খাবার খাওয়াও কঠিন হয়ে পড়েছিল তার জন্য। ২০২৪ সালের জুলাই মাসের শেষদিক থেকে তিনি নেপিদোর সামরিক হাসপাতালে নিবিড় পর্যবেক্ষণে ছিলেন। এরপর থেকেই তার অবস্থার অবনতি ঘটে। ২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে অং সান সুচিকে হঠানোর পর জান্তা সরকারের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেন মিন্ট সোয়ে। সে সময় নির্বাচিত সরকারপ্রধান অং সান সু চিকে গ্রেপ্তার করে ক্ষমতা দখল করেছিল সেনাবাহিনী। ২০২৪ সালে শারীরিক অসুস্থতার কারণে মিন্ট সোয়ে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিয়মিত দায়িত্ব পালন থেকে বিরত ...