অনেকেই জানেন না তাঁদের পৈতৃক জমি কোথায় আছে কিংবা কতটুকু রয়েছে। কেউ কেউ জানলেও নিয়মিত যোগাযোগ না থাকায় সেই জমি চলে যাচ্ছে অন্যের দখলে—এমন ঘটনা দেশে নিত্যনৈমিত্তিক। বিশেষ করে যারা শহরে বসবাস করেন বা শহরেই বড় হয়েছেন, তাঁদের পক্ষে গ্রামে জমির খোঁজখবর রাখা বেশ কষ্টসাধ্য। এই সমস্যার সহজ সমাধান দিচ্ছে বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল উদ্যোগ—ই-পর্চা (e-porcha)। এ প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ঘরে বসেই জানা যাবে বাবা, দাদা, এমনকি নানা-নানীর নামেও দেশের কোথায় জমি আছে এবং তার পরিমাণ কত। মোবাইল, কম্পিউটার বা ল্যাপটপে মাত্র ১-৫ মিনিটে পাওয়া যাবে জমির খতিয়ান তথ্য। কীভাবে ব্যবহার করবেন? 1. গুগলে গিয়ে সার্চ করুন ‘e-porcha’ এবং প্রথম ওয়েবসাইটে ক্লিক করুন। 2. সাইটে প্রবেশ করে ‘খতিয়ান অনুসন্ধান’ অপশন বেছে নিন। 3. বিভাগ, জেলা, উপজেলা ও মৌজার নাম নির্বাচন করুন। 4. তারপর প্রয়োজনীয় খতিয়ানের ধরন (CS, SA, RS, BS) বেছে নিন (একবারে একটি)। 5. এরপর অনুসন্ধান করুন খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর অথবা মালিকের নাম অনুযায়ী। দাদা, বাবা বা স্বামীর নাম দিয়েও খোঁজ করা যাবে। 6. সঠিক ক্যাপচা কোড দিয়ে ‘অনুসন্ধান’ চাপলেই আপনি পেয়ে যাবেন জমির ব...
মিয়ানমারের জান্তা সরকারের প্রেসিডেন্ট মিন্ট সোয়ে মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার রাজধানী নেপিদোর একটি সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর। মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর তথ্য অফিস থেকে এক বিবৃতির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। খবর এপির। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দীর্ঘদিন অসুস্থ ছিলেন মিন্ট সোয়ে। গত বছরের জুলাই মাসে মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমে জানানো হয়েছিল, স্নায়বিক রোগ ও পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথিতে ভুগছিলেন তিনি। এসব কারণে তিনি স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারছিলেন না, এমনকি খাবার খাওয়াও কঠিন হয়ে পড়েছিল তার জন্য। ২০২৪ সালের জুলাই মাসের শেষদিক থেকে তিনি নেপিদোর সামরিক হাসপাতালে নিবিড় পর্যবেক্ষণে ছিলেন। এরপর থেকেই তার অবস্থার অবনতি ঘটে। ২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে অং সান সুচিকে হঠানোর পর জান্তা সরকারের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেন মিন্ট সোয়ে। সে সময় নির্বাচিত সরকারপ্রধান অং সান সু চিকে গ্রেপ্তার করে ক্ষমতা দখল করেছিল সেনাবাহিনী। ২০২৪ সালে শারীরিক অসুস্থতার কারণে মিন্ট সোয়ে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিয়মিত দায়িত্ব পালন থেকে বিরত ...